কৌতূহল কি?এবং কেনো?আমি সাদিয়া ইসলাম লিজা!

প্রতিদিন আমাকে হাজার মেইল করে ,যে আপু প্রিয়জন থাকার পরেও কেনো নিশিদ্ধ জিনিস দেখতে চায় এটা নিয়ে যাতে একটা আর্টিকেল লিখি,এখন প্রর্যন্ত আমার কাছে ৭ লক্ষ মেইল এসেছে,ব্যাস্ততার জন্য লিখতে পারিনাই,আজ সময় করে লিখে দিলাম প্রিয়জনকে সাথে নিয়ে ২ জনে এক সময়ে পড়েনিন!

সাদিয়া ইসলাম লিজা

নিষিদ্ধ জিনিসের প্রতি মানুষের আকর্ষণ – এটিকে এভাবে না দেখে আমরা একটু অন্য দৃষ্টিতে দেখতে পারি পৃথিবীর অনেক দেশে Sex Shop রয়েছে। আবার বহু দেশ পাবেন যেখানে এগুলো বাজারজাত ও বিক্রয় করা নিষিদ্ধ। বহুদেশে Cannabis (গাঁজা) উৎপাদন, বিক্রয় ও সেবন নিষিদ্ধ থাকলেও কানাডা, সাউথ আফ্রিকা, উরুগুয়ের মত দেশগুলোতে তা বৈধ।মানুষের অজানাকে জানবার আগ্রহ বেশী হয় , এবার কোন জিনিষ যদি নিষিদ্ধ হয় স্বাভাবিক ভাবেই তাকে জানবার আগ্রহটা‌ আরও বেশী হয়ে যায়‌, নিষিদ্ধ অথচ আপনার কাছে বেশ রোমাঞ্চকর এমন কিছু বিষয় দেখতে চায় এটা স্বাভাবিক তাই বলে নিজের ভালোবাসার মানুষের প্রতি আকর্ষণ কমে না বরং ৩ গুন বারে..

তাই বোধহয় ফকির লালন বলে গেছেন-

“পাপ-পুণ্যের কথা আমি
কারে বা শুধাই।

এই দেশে যা পাপ গণ্য
অন্য দেশে পুণ্য তাই

আমি মোসাম্মৎ সাদিয়া ইসলাম লিজা,১৯৮৯ সালে ঢাকা মতিজিলে এক মুসলিম পরিবারে আমার জন্ম,বাবা সেনাবাহিনীর কর্নেল পদে চাকরি করতেন মা ঢাকা মডেল কলেজের অধ্যপিকা ছিলেন ,আমাদের পরিবারের সদস্য সংখা ছিলো ৪ জন আমি ছোট ভাই আর মা বাবা।চাকরির সুবাদে মা বাবা ২ জনই বাসার বাহিরে থাকতে হতো ঘরের মধ্য অনেক বরিং ফিল করতাম।আমাদের পরিবারে সবাই ধর্মবিরু ছিলেন।আমিও নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরতাম ।টিভি দেখার অভ্যাস ছিলো না ।তবে প্রচুর গল্পের বই পড়তাম।আমি মূলত অনেক চন্চল ও চিন্তাশীল মানুষ ছিলাম ।সহ পাটিদের সাথে অনেক আনন্দ ভাগা ভাগি করতাম।২০০৫ সালে যখন এস এস সি পরিক্ষা শেষ করি,তখন ৩ মাস বন্ধ পেলাম,বাবা বল্লও এ তিন মাস কম্পিউটার প্রশিক্ষন নিতে আমিও সেটা ভেবে ছিলাম,পরে ২০০৫ সালের মার্চের ২৮ তারিখে পরিবারের সবাই মিলে গ্রামে চাচার বাড়িতে বেড়াতে গেলাম,আমাদের চাচার বাড়ি হলো নেএকোনা জেলায়।
আমাদের ঢাকা সিটিতে বসবাস ও মা বাবার চাকরির ব্যাস্ততার জন্য গ্রামে যাওয়া হয়নি বল্লেই চলে,চাচার বাড়িটি প্রায় ভুলতেই বসেছি,গ্রামে আমার চাচার চার ছেলে এক মেয়ে,মেয়ের নাম হলো লাইজু আক্তার শিরিন,দেখতে মাশাআল্লাহ আমার মতই অনেক সুন্দর ,দেখলে কেউ বুঝবে না গ্রামে বসবাস।আসার পর থেকেই লাইজুর সাথে আমার অনেক ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠে আমাকেও অনেক সন্মান করে সবে মাএ নিউ ট্রেনে উটবে।লাইজুর সাথে সারা দিন এদিক সেদিক আড্ডা দিয়ে গল্প করে।সময় কোন দিক দিয়ে পার হয়ে যায় টেরও পাইনি।টানা সাত দিন চাচার বাসায় থাকার পর এক দিন বিকালে হঠাৎ বাবা আমাকে ডাক দিয়ে বল্লও লিজা এ দিগ শুনে যা,আমি আব্বু ডাকে সারা দিয়ে আসলাম আসার পর আব্বু বলতেছে মা আমরা এসেছি সাত দিন হয়ে গেলো,আমাদের এখন ঢাকা চলে যাওয়া অচিৎ তোমার চাচার অর্থনৈতিক অবস্থা এমনি বেশি ভালো না এর মধ্য আমাদের এখানে এতো গুলো মানুষ ওনাদের জন্য অনেক কস্টকরি বটে।

বাবার কাছ থেকে এ টা শুনার পর কেমন জানি একটা কস্ট অনুভব করতে লাগলাম।এমনি ঢাকাতে বাসায় সারা দিন একা থাকি সারাদিন মনমরা হয়ে থাকি যা একজন সময় কাটানোর সংঙ্গী পেলাম তাও আবার এখন থেকে একা হয়ে যাবো!এ গুলো ভাবতে ভাবতে মনটা অনেক খারাপ হয়ে গেলো,হঠাৎ করে নিজের অজান্তেই একাকৃত্বি অনুভব করতে লাগলাম,তবে লাইজু মেয়েটার জন্য বড্ড খারাপ লাগা শুরু করলো,তারপর রাতে চাচী আমার প্রছন্দের হাঁসের মাংস রান্না করে ,কিন্তু আমার মনের কস্টের জন্য আমি না খেয়ে শুয়ে আছি,বাবা মা চাচা চাচী সবাই অনেক ডাকা ডাকি করলো কিন্তু আমি কারো ডাকে সারা না দিয়ে চুপ করে সুয়ে রইলাম ,পরে চাচী মনে করেছে লাইজু আমাকে কিছু বলেছে সে জন্য হয়তো লাইজুর সাথে রাগ করে কিছু না খেয়ে শুয়ে আছি,সে জন্য চাচী আমার লাইজু কে বকা বকি শুরু করেছে যে সারা দিন দুজন এক সাথে ছিলি তুই লিজা মাকে কি বলছো লিজা মা কেনো? না খেয়ে শুয়ে আছে,লাইজু বলতেছে মা বিশ্বাস করো আমি লিজা আপু কে কিছু বলিনি,তারপর আজকে আমি একা একা শুয়ে ঘুমিয়ে রইলাম,সকালে উঠে দেখি লাইজু আমারে ঝরিয়ে ধরে ঘুমিয়ে আছে দেখে খুব একটা মায়া কাজ করলো আমার মধ্য।তারপর সকাল ফ্রেস হয়ে নাস্তা না খেয়ে আব্বু এবং আম্মু কে ডেকে আমি বলতে লাগলাম যে দেখো আব্বু আম্মু আল্লাহ আমাদের অনেক টাকা পয়শা দিয়েছে ,তোমরা সারা দিন অফিসে ব্যাস্ত থাকো আমি সারা দিন বাসায় একা থেকে বরিং ফিল করি আর এ দিগ দিয়ে লাইজু টাকার জন্য ভালো একটা স্কুলে পড়তে পারে না,আব্বু চলোনা লাইজু কে আমাদের সাথে ঢাকা নিয়ে যাই,লাইজু কে তুমি ভালো একটা স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিবে ,আর আমাদের বাসায় থাকবে আমার ও বাসায় একা একা খারাপ লাগবে না,আমি এ প্রস্তাবটি দেওয়া সাথে সাথে আব্বু আম্মু মুচকি এসে রাজি হয়ে গেলো,কারন আব্বু আম্মু আমার কথা এবং আমার চাওয়া পাওয়া কখনো না করতে পারেনি।পরে সবাই এক সাথে নাস্তা করতে বসলাম সবার সামনে আব্বু বলতেছ,লাইজু আগামীকাল সকাল ৭ টায় আমরা ঢাকায় চলে যাবো,তুমি তোমার প্রয়োজনীয় কাপর চোপর ব্যাগে গুছিয়ে নিও,চাচী বল্লও কেনো ভাইজান লাইজু ব্যাগ গুছাবে কেনো?আম্মু বল্লও এখন থেকে লাইজু আমাদের সাথে ঢাকায় থাকবে ওরে ভালো একটা স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিবো,লিজার সাথে থাকবে আর স্কুলে যাবে পরবে,বাসায় তো কাজও করা লাগবেনা কারন প্রতিদিন সময় করে বুয়া ২ বার বাসায় এসে রান্না করে দিয়ে যায়।এ কথাটা শুনার পর চাচী অনেক খুশি হয়েছেন।

পরেরদিন সকালে লাইজু কে নিয়ে আমরা ঢাকায় চলে যাই।ঢাকায় এসে লাইজু কে আব্বু ভালো একটা স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেয়,আর এ দিগ দিয়ে আমি রেজাল্টের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম,কিছু দিন যাওয়ার পর আমার রেজাল্ট দিয়ে দিলো A+ পেলাম,পরে নটডার্মে ভর্তি হয়ে গেলাম,তারপর লাইজু আর আমার জীবনের একটার পর একটা ইতিহাস রচনা হতে লাগলো ,আমাদের দু জনের মধ্যে কখনও রাগ অভিমান ও হয়নি,গুড একটি রিলেশন তৈরী হলো,দু জনেই নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তাম,আব্বু আম্মুও লাইজু কে অনেক আদর করতো।আমাদের দুজনের অনেক সৃস্থি তৈরী হতে লাগলো,এ দিগ দিয়ে আমার কলেজের এক বছর শেষ হয়ে ২য় বর্সের ক্ল্যাস সুরু হলো,লাইজুও এস এস এসি পরিক্ষার্থী,তার পর এক দিন আমাকে আমাদে ক্যালাসের একটা ছেলে আমাকে প্রোপস করে,আমি কিছু না বলে চুপ করে বাসায় চলে আসি,আমি মূলত অনেক চিন্তাশীল মানুষ,৩ দিন টানা ছেলের আমার সব দিক ফিউচার সব কিছু ভেবেছি আমি ওরে ভালোবাসলে ফিউচারে সে কেমন হবে সে পরিবর্তন হবে কিনা বা আমাকে সুখে রাখতে পারবে কিনা একটা ক্যালকুলেশন করে একটা সিদ্বান্ত নিয়ে রেখেছি,সেটা কাউকে বলিনি,পরে লাইজুর সাথে সেয়ার করলাম লাইজু বল্লও আপু তুমি সময় নিয়ে দেখো ছেলে কেমন,পরে আবার যখন ছেলে এসে আমাকে বলে ভালোবাসি কিনা আমি হ্যা না কিছু বলিনি,বলেছি আমাকে কিছু দিন সময় দিতে হবে ভাবার জন্য ,ছেলের নাম রবিন তখন রবিন বল্লও তুমি কত মাসের সময় চাও আমি বল্লাম আমি তোমার মত মাতা মোটা না আমার ভাবার জন্য মাসে দরকার নেই কিছু দিনে মধ্য জানাবো সেটা বলে বাসায় চলে আসলাম,বাসায় এসে টানা ২ দিন একটু ও পড়িনি শুধু নিজেকে নিয়ে চিন্তা করলাম অতিত বর্তমান ভবিষৎ সব কিছু নিয়ে পুংখানু পুংখানু ভেবে চিন্তে পরের দিন রবিন কে গিয়ে হ্যা বলে দেই,বলি যে আমি তোমার প্রস্তাবে রাজি।তারপর শুরু হলো আমাদের প্রেম,প্রেম চলতে চলতে প্রেমের বয়স যখন চার মাস হয় তখন আমার জন্ম দিন আসে,আমার জন্মদিন কিন্তু আমি ভুলে গেছি রবিন এসে বলে আজ তোমাকে একটা সারপ্রাইজ দিবো এটা বলে রবিন তার বন্ধুর বাসায় আমাকে নিয়ে যায়,গিয়ে দেখি পুরু বাসা ফাকা কোন লোক জন নেই শুধু রবিনে ৩ জন বন্ধু ছারা আর কেউ নেই,পরে অন্য একটা রুমে আমার নিয়ে যায়,গিয়ে তো আমি পুরু অবাক,পুরু রুম সুন্দর করে গোলাপ আরো সুন্দর সুন্দর ফুল ও বেলুন দিয়ে সাজানো গোছানে সাথে বড় একটা কেক,কেকের মধ্য আমার নাম লিখা।পরে কেক কাটলাম বিরানি ব্যাবস্থা ছিলো,খাওয়া দাওয়া করলাম ।রবিনে বন্ধুরা সবাই বাহিরে চলে গেলো ১০ মিনিট পর রবিন এসে বল্লও জান তুমি খুশি হইছো আমি বল্লাম মোটা মোটি,পরে রবিন আমাকে জরিয়ে দরে বল্লও জান একটা কিছ করো আমি ওরে সত্যি সত্যি একটা কিছ দিলাম,কারন আমি রবিন কে অনেক গুলো পরিক্ষা করে ছিলাম সে ভালো না খারাপ সব গুলো পরিক্ষায় পাশ করে,পরে লিপ কিছের বায়না দরে পরে লিপ কিছু করি ৫ মিনিট পরেক্ষনে বলে জান চলো সেক্স করি এটা শুনে আমি অবাক হয়নি রাগও করিনি হতাশ ও হয়নি কারন ছোট বেলা থেকেই আমি লিজা সব কিছুর শেষ প্রর্যন্ত দেখে ছাড়ি,সব কিছু শেষ অবদি না পৌছালে ভালো খারাপ আলাদা করা যায় না প্রতিশোধ ও নেওয়া যায় না।

পরে আমি রবিন কে বলিলাম আমি ওয়াশ রুমে যাবো,পরে ওয়াশ রুমে গিয়ে ২ মিনিট চোঁক বন্ধ করে ভাবলাম যে রবিনে শেষঅবদি দেখে ছারবো,পরে এসে আমি রবিন কে বল্লাম ওকে ফাইন আমি রাজি ,পরে আমার জীবনের প্রথম আজ টানা ২ বার রবিনের সাথে আমার সেক্স হয়।আমি নর্মাল ছিলাম হতাশ হইনি।তারপর রবিনের সাথে ৩ দিন ৭ দিন পর পর আমাদের সেক্স হতো।পরে লাইজুর এস এস সি পরিক্ষা শেষ হয় আমার এইচ এস সির প্রিপারেশন নিচ্ছি ,জানুয়ারির শেষ দিগে আম্মুর কলেজ থেকে শিক্ষা সফরের যাবে ৪ দিনের জন্য সাথে আব্বুও যাবে কাজের বুয়া কে না করেছি এ ৪ দিন আসতে,পরে রবিন কে বলি বাসায় আসতে রবিন বাসায় আসে,এসে এ প্রথম বার লাইজু কে দেখে,তারপর খাওয়া শেষ করে আমি রবিন এক রুমে সুইলাম লাইজু আরেক রুমে এ দিন রাতে আমরা চার বার সেক্স করি পরে সকালে নাস্তা খেয়ে বিকালে ভাত খেয়ে রবিনে সাথে আবার সেক্স করি সেক্স শেষ করার পর রবিন আমার কাছে আবদার করলো লাইজুর সাথেও একবার সেক্স করতে চায়।এটা শুনে আমি চুপ করে শুনে রইলাম।কোন কিছু না বলে ভাবতে লাগলাম তাৎখনিক রবিন কে কিছু বলি নাই। পরে নিজে নিজে চিন্তা করলাম রবিন কি ভাবে এটা বল্লও,পরে ভাবলাম নিশিদ্ধ জিনিষের প্রতি ছেলেদের কৌতহোল এমন কেন?পরে ভাবলাম যদি রবিন লাইজুর সাথেও সেক্স করে পরে যদি আমাকে ভুলে যায়,আর আমি বা কি ভাবে এ কথা টা আমি লাইজুকে বলবো,লাইজু আমাকে কতটা সন্মান করে আমিও লাইজুকে অনেক আদর করি এ দিগ দিয়ে রবিন কেও তো অনেক ভালোবাসি,এ গুলো চিন্তা করতে লাগলাম।তারপরে রবিন কে বল্লাম তুমি এ গুলো বাদ দাও তুমি যদি আমাকে ভালোবাসো তাহলে ওর দিগে নজর দিবানা এটা বলে আমি গোছল করতে চলে গেলাম,সন্ধ্যায় রবিন আবার বল্লও লাইজুর সাথেও সেক্স করতে চায়,একটু পর পর এ কথায় বার বার বলতে লাগলো,তারপরে আমার অনেক রাগ উটে যায় কিন্তু রাগ না করে নিজে কে সান্ত করে একটু চিন্তা করতে লাগলাম,পরে মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম রবিন ও আমার ভালোবাসার শেষ দেখে ছারবো,আগেই বলেছি আমি সব কিছুর শেষ দেখে ছারি পরে চুপ করে থেকে রাত ১০ টার দিগে আমি লাইজু কে ডাক দিলাম লাইজু আসলো আমি বল্লাম এখানে বস,লাইজু বল্লও কি হয়েছে আপু তুমি বলো,পরে আমি বল্লাম একটা কথা বলবো না করতে পারবি না,লাইজু বল্লও বলো আপু,আমি বল্লাম আজকে তুই রবিনের সাথে সেক্স করতে হবে !এটা শুনে লাইজু মুখটা কালো করে ফেল্লো অনেকক্ষন চুপ করে থেক্ বলে আপু তুমি এ গুলো কি বলো।আমি লাইজুর হাতে দরে বল্লাম প্লিজ তুই না করিছ না।এ ভাবে ৭ মিনিট কথা বলতে বলতে লাইজু রাজি হলো।পরে এ রাতে রবিন ও লাইজু ৩ বার সেক্স করলো আমার সাথেও এক বার করলো,সকালে ও লাইজুর সাথে এক বার ও আমার সাথে এক বার করে রবিন চলে গেলো।পরে আমার ইন্টার শেষ করে ভার্সিটি শেষ করলাম রবিনও বুয়েট থেকে পাশ করে ৩ লক্ষ টাকা বেতনে মাল্টিন্যাশনাল কম্পানিতে চাকরি নেয় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে যাওয়া আসা করা লাগে।তখন আমার ভয় লাগা শুরু হলো যদি আমাকে বিয়ে না করে,আমিও ইচ্ছা করে বিয়ের কথা বলি নাই,দেখি রবিন বলে কিনা।এর মধ্য লাইজুও অনেক ভাগ্যবান ভার্সিটি শেষ হতে আরোও ৬ মাস বাকি,বাবার বন্ধুর ছেলে বড় রিয়েলস্ট্যাট কম্পানির মালিকের ছেলের সাথে লাইজুর বিয়ে ঠিক হয়ে যায় !৩ দিন পরে বিয়েও হয়ে যায় তেমন মজা ও আনন্দ করিনি বড় বনের আগে ছোট বনের বিয়ে,রবিন তখন কম্পানির কাজে কানাডাতে গেছে ।তারপরে লাইজুর সুখ দেখে নিজের কাছেও ভালো লাগলো শিল্পপ্রতির পরিবারে বিয়ে হয়ে।৩ মাস পরে রবিনের বাসা থেকে আমার বাসায় লোক পাটায় আমি চাপ দেয়নি কোন দিন বলিওনা ।তারপর কথাবার্তা হয় ৭ দিন পর আমারও বিয়ে রবিনের সাথে।আমাদের এতো দিনের সংসার জীবনে কোন দিন রবিন এক মিনিটের জন্যও আমাকে কস্ট দেয়নি বরং আমি যা আশা করেছি তার থেকে দ্বিগুন আমাকে ভালোবাসে,অনেক দেশে ঘুরতে নিয়ে গেছে।আর লাইজুর সাথেও আত্মার সমর্পক রয়ে গেছে আমার,লাইজুর এত বড় পরিবারে বিয়ে হয়েছে কখন হিংসা করেনি এখনও আমার জন্য জীবন দিয়ে দেয়,কিছু দিন পর পর লাইজু স্বামী নিয়ে আমার বাসায় আসে,আমিও রবিন কে নিয়ে লাইজুর বাসায় যাই।এর মধ্যে আমি রবিন কে অনেক বার অনেক কৌশলে পরিক্ষা করেছি যে বিয়ের আগে যে রবিন লাইজুর সাথে সেক্স করেছে সে আর্কশন টা এখন আছে কিনা অনেক পরিক্ষা করে দেখলাম যে না ।সে আর্কশনটা এখন নেই।এখন রবিন প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে কোন নামাজ কাজা করেনা।পরেক্ষন বুঝতে পারলাম না এটা ছেলেদের কৌতূহল।রবিন প্রতিদিন আমাকে সারপ্রাইজ দেয়,কিছু দিন পর পর গিফ্ট দেয় যে গুলো দেখে আমি মুকর্দ হই।বর্তমানে আমার এক মেয়ে ২ ছেলে।আর লাইজুর ১ ছেলে ৩ মেয়ে আমার মেয়ের সাথে লাইজুর ছেলের বিয়ে ঠিক করে রেখেছি সামনের মাসের ১১ তারিখ বিবাহ!একটা কথা কল্পনা করি ঐ দিন যে রবিন লাইজুর সাথে সেক্স করার কথা বলে ছিলো আমি যদি চিন্তাশীল না হতাম যদি রাগ করে রবিনের সাথে সমর্পক শেষ করে দিতাম তাহলে হয়তো এখন রবিন আমাকে জীবন দিয়ে ভালোবাসতানা বা সমর্পক শেষ হয়ে যেতো,লাইজুর ও ভালো কিছু হতো না। আজ একটা ডিশিশনের কারনে সবাই সুখে আছি লাইজু ও আমি,এ ভাবে বেচে থাকুক সকলের ভালোবাসা,ধন্যবাদ সবাই কে ধন্যবাদ ওয়ার্ড প্রসেস ওয়েব সাইট কে।

Leave a comment

Design a site like this with WordPress.com
Get started